বাংলাদেশের অনেক নাগরিকও সুইস ব্যাংকে অর্থ গচ্ছিত রেখেছেন।

দুই হাজার বিশ থেকে দুই হাজার একুশ সালে সুইস ব্যাংকগুলোয় বাংলাদেশের নাগরিকদের জমা অর্থের পরিমাণ ২ হাজার ৯শো ২৮ কোটি টাকা বেড়েছে।

বাংলাদেশের ব্যাংকিং বিশেষজ্ঞ ও অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, সুইস ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি নাগরিকদের রাখা অধিকাংশ টাকাই অবৈধভাবে উপার্জিত।

স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, বাংলাদেশের বিত্তশালীরা তাদের টাকা গচ্ছিত রাখার জন্য সুইস ব্যাংককে কেন বেছে নিচ্ছেন? সুইস ব্যাংকের বিশেষত্ব কী?

আর সুইস ব্যাংকে রাখা এই সব টাকাই কী বেআইনী বা কালো টাকা? – সেটি জানার চেষ্টা

চলবে…

Previous articleরাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: এই সংঘাত বছরের পর বছর চলতে পারে, সতর্ক করছেন পশ্চিমা নেতারা
Next articleআজ থেকে রাত ৮টার পর দোকানপাট বন্ধ